৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে প্রকৌশল খাতের ১৪ কোম্পানির। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৪২ কোম্পানি রয়েছে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের ৩৫টি কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৫ কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে।

কোম্পানিগুলো হলো- মুন্নু এগ্রো, বিএসআরএম স্টিল রি-রোলিং, ইস্টার্ন ক্যাবলস, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, বিএসআরএম স্টিল, ন্যাশনাল টিউবস, এসএস স্টিল, ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড, জিপিএইচ ইস্পাত, ন্যাশনাল পলিমার, রংপুর ফাউন্ড্রী, কপারটেক, নাহি অ্যালুমিনিয়াম এবং ওয়ালটন হাইটেক।

মুন্নু এগ্রো : অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২৩-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলল ৫২ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৩ পয়সা।

বিএসআরএম স্টিল রি-রোলিং : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮২ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৩ টাকা ৬৯ পয়সা।

ইস্টার্ন ক্যাবলস : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২১ পয়সা।

অর্থববছরের অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বার ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ইপিএস ছিল ২৮ পয়সা।

কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৬ পয়সা।

চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ২০ পয়সা।

বিএসআরএম স্টিল : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৯০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৪ পয়সা।

ন্যাশনাল টিউবস : অর্থববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩১ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বার ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৩ পয়সা।

এসএস স্টিল : অর্থবছরের বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ পয়সা।

ওয়াইম্যাক্স ইলেকট্রোড : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৪ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৫৩ পয়সা।

.জিপিএইচ ইস্পাত : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১২ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা।

ন্যাশনাল পলিমার : চলতি অর্থববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ০৫ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২৩) প্রতিষ্ঠানটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিলো ০৮ পয়সা।

রংপুর ফাউন্ড্রী : চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৯ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ২ টাকা ১৪ পয়সা ইপিএস ছিল।

কপারটেক : অর্থববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ইপিএস হয়েছে ২৭ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ২২ পয়সা ইপিএস ছিল।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম : অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা।

অর্থবছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩০ পয়সা।

ওয়ালটন হাইটেক : অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর -ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৫৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪ টাকা।

অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১১ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪৭ পয়সা।

শেয়ারবাজার২৪